কৃত্রিম শ্বাস-প্রশ্বাসের উদ্দেশ্য

একাদশ- দ্বাদশ শ্রেণি - জীববিজ্ঞান - জীববিজ্ঞান দ্বিতীয় পত্র | NCTB BOOK
1.3k
Summary

যখন রোগীর শ্বাসক্রিয়া বন্ধ হয়ে যায় বা বন্ধ হওয়ার উপক্রম হয়, তখন কৃত্রিম শ্বাসক্রিয়ার মাধ্যমে শ্বাসক্রিয়া স্বাভাবিক রাখা হয়। এই প্রক্রিয়াটি হাত বা যন্ত্রের মাধ্যমে পরিচালিত হয়।

হাতের মাধ্যমে কৃত্রিম শ্বাসক্রিয়ার লক্ষ হচ্ছে রোগীর ফুসফুসকে মিনিটে ১০-১২ বার সঙ্কুচিত ও প্রসারিত করা। সঙ্কুচিত হলে বাতাস বেরিয়ে যায় (নিঃশ্বাস) এবং প্রসারিত হলে বাতাস প্রবেশ করে (প্রশ্বাস)।

কৃত্রিম শ্বাস-প্রশ্বাসের কয়েকটি প্রচলিত পদ্ধতি রয়েছে, যেমন:

  • সেফার পদ্ধতি
  • সিলভেস্টার পদ্ধতি
  • হোলজার নেলসন পদ্ধতি
  • মুখে মুখ পদ্ধতি

রোগীর শ্বাস ক্রিয়া বন্ধ হয়ে গেলে বা বন্ধ হওয়ার উপক্রম হলে তখন কৃত্রিম উপায়ে শ্বাস ক্রিয়া চালানোর মাধ্যমে রোগীর শ্বাস ক্রিয়া স্বাভাবিক রাখা হয় একে কৃত্রিম শ্বাস ক্রিয়া বলে। কৃত্রিম শ্বাস ক্রিয়া হাত দিয়ে বা যন্ত্রের সাহায্যে দেয়া হয়। হাত দ্বারা চাপ দিয়ে কৃত্রিম শ্বাস ক্রিয়ার লক্ষ হচ্ছে যাতে রোগীর ফুসফুস মিনিটে ১০-১২ বার ছোট ও বড় করা যায়। ছোট হওয়ার সাথে সাথে ফুসফুস থেকে বাতাস বেরিয়ে যায়, একে বলে নিঃশ্বাস। বড় হলে বাতাস প্রবেশ করে, একে বলে প্রশ্বাস। কৃত্রিম উপায়ে শ্বাস-প্রশ্বাস দেয়ার কয়েকটি প্রচলিত পদ্ধতি আছে। বহুল প্রচলিত পদ্ধতিগুলো হলো-

১. সেফার পদ্ধতি;

২. সিলভেস্টার পদ্ধতি;

৩.হোলজার নেলসন পদ্ধতি;

৪. মুখে মুখ পদ্ধতি

Content added By
Promotion
NEW SATT AI এখন আপনাকে সাহায্য করতে পারে।

Are you sure to start over?

Loading...